‘আমি যেমন খন্দকার মোশাররফ হোসেন, উনি খন্দকার দেলোয়ার হোসেন (বিএনপির
প্রয়াত মহাসচিব)। আমি মানিকগঞ্জে ভাই আমার নাম খন্দকার কব না, কওয়া যাবে
না।’ এসব কথা বলতে বলতে অসুস্থ হয়ে পড়েন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও
সমবায়মন্ত্রী (এলজিআরডি) ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
আজ শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় জেলা পরিষদের বাণিজ্যিক ভবনসহ কয়েকটি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন খন্দকার মোশাররফ। এরপর জনসভায় বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
বক্তব্য দেওয়ার এক পর্যায়ে মোশাররফ হোসেন বক্তৃতা থামিয়ে দেন। হাত দিয়ে কপাল ধরে দাঁড়িয়ে থাকেন। সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চে থাকা নেতাকর্মীরা তাঁকে ধরে চেয়ারে বসান। পরে চিকিৎসক এসে তাঁর রক্তচাপ মাপেন। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পর মন্ত্রী আবারও মঞ্চে দাঁড়ান। এরপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শেষ করেন।
মন্ত্রীর অসুস্থতার ব্যাপারে জানতে চাইলে মানিকগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মেসবাহ উর রহমান বলেন, ‘উনি অসুস্থ হওয়ার পরপর আমরা মঞ্চে যাই। তারপর ওনার প্রেসার দেখি। প্রেসার স্বাভাবিক ছিল। হার্ট বিটও ভালো ছিল। উনি তো ডায়াবেটিসের রোগী। আমরা ব্লাড সুগার মাপতে চেয়েছিলাম। মন্ত্রী তা করতে দেননি।’
<ifr
আজ শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় জেলা পরিষদের বাণিজ্যিক ভবনসহ কয়েকটি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন খন্দকার মোশাররফ। এরপর জনসভায় বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
বক্তব্য দেওয়ার এক পর্যায়ে মোশাররফ হোসেন বক্তৃতা থামিয়ে দেন। হাত দিয়ে কপাল ধরে দাঁড়িয়ে থাকেন। সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চে থাকা নেতাকর্মীরা তাঁকে ধরে চেয়ারে বসান। পরে চিকিৎসক এসে তাঁর রক্তচাপ মাপেন। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পর মন্ত্রী আবারও মঞ্চে দাঁড়ান। এরপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শেষ করেন।
মন্ত্রীর অসুস্থতার ব্যাপারে জানতে চাইলে মানিকগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মেসবাহ উর রহমান বলেন, ‘উনি অসুস্থ হওয়ার পরপর আমরা মঞ্চে যাই। তারপর ওনার প্রেসার দেখি। প্রেসার স্বাভাবিক ছিল। হার্ট বিটও ভালো ছিল। উনি তো ডায়াবেটিসের রোগী। আমরা ব্লাড সুগার মাপতে চেয়েছিলাম। মন্ত্রী তা করতে দেননি।’
<ifr
No comments:
Post a Comment